যতিচিহ্ন । বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মিতি নবম-দশম শ্রেণি । Nahid Hasan Munnna
মুখের কথাকে লিখিত রূপ দেওয়ার সময়ে কম-বেশি থামা বােঝাতে যেসব চিহ্ন ব্যবহৃত হয়, সেগুলােকে যতিচিহ্ন বলে। বক্তব্যকে স্পষ্ট করতেও কিছু
মুখের কথাকে লিখিত রূপ দেওয়ার সময়ে কম-বেশি থামা বােঝাতে যেসব চিহ্ন ব্যবহৃত হয়, সেগুলােকে যতিচিহ্ন বলে। বক্তব্যকে স্পষ্ট করতেও কিছু
বক্তার কথা উপস্থাপনের ধরনকে উক্তি বলে। উক্তি দুই প্রকার প্রত্যক্ষ উক্তি ও পরােক্ষ উক্তি। যেমন – ছেলেটি বলেছিল, “আজ আমি
বাক্যের প্রকাশভঙ্গিকে বাচ্য বলে। বাক্যের মধ্যে ক্রিয়ার ভূমিকা বদলে গিয়ে একই বক্তব্যের প্রকাশভঙ্গি আলাদা হয়ে যায়। ক্রিয়া কখনাে কর্তাকে অনুসরণ
মূলত ক্রিয়ার সঙ্গে বাক্যের বিশেষ্য ও সর্বনামের যে সম্পর্ক, তাকে কারক বলে। কারক সম্পর্ক বােঝাতে বিশেষ্য ও সর্বনামের সঙ্গে সাধারণত
ভাষার পরিবর্তন ধ্বনির পরিবর্তনের সাথে সম্পৃক্ত। ধ্বনি পরিবর্তন নানা প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন হয়। নিম্নে তা উল্লেখ করা হলাে। ১. আদি স্বরাগম
গঠন-বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী বাংলা বাক্যকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়: সরল বাক্য, জটিল বাক্য ও যৌগিক বাক্য। নিচের বাক্যগুলাে লক্ষ করা
বাক্যকে উদ্দেশ্য ও বিধেয় – এই দুই অংশে ভাগ করা যায়। বাক্যে যাকে উদ্দেশ্য করে কিছু বলা হয়, তাকে উদ্দেশ্য
বাক্যের মধ্যে একাধিক শব্দ দিয়ে গঠিত বাক্যাংশকে বর্গ বলে। বর্গ হলাে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত শব্দের গুচ্ছ। বর্গকে বলা যায় বাক্যের একক,
এক বা একাধিক শব্দ দিয়ে গঠিত পূর্ণ অর্থবােধক ভাষিক একককে বাক্য বলে। বাক্য দিয়ে বক্তার মনের ভাব সম্পূর্ণ প্রকাশিত হয়।
ক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার সময়কে ক্রিয়ার কাল বলে। ক্রিয়ার কাল তিন প্রকার: বর্তমান কাল, অতীত কাল ও ভবিষ্যৎ কাল। ১. বর্তমান
ক্রিয়ার দুইটি অংশ: প্রথম অংশ ধাতু বা ক্রিয়ামূল এবং দ্বিতীয় অংশ ক্রিয়াবিভক্তি। ক্রিয়ামূলের সঙ্গে যেসব লগ্নক যুক্ত হয়ে ক্রিয়ার কাল
বাক্যের মধ্যে অন্য শব্দের সাথে সম্পর্ক বােঝাতে বিশেষ্য ও সর্বনামের সঙ্গে অর্থহীন কিছু লগ্নক যুক্ত হয়, সেগুলােকে বিভক্তি বলে। যেমনঃ
Nahid Hasan Munna is a passionate educator, writer, founder and CEO of Nahid24. This is one of the largest online education platforms in Bangladesh. He teaches 2 lakh students on YouTube for free every day.